রেল লিঙ্ক টি ২০২৩ সালের ১ নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর বাংলাদেশের সঙ্গী শেখ হাসিনার উদ্বোধন করা হয়।
ভারতের প্রতিরক্ষা ও সংস্কৃতি মন্ত্রী মীনাক্ষি লেখি এই সপ্তাহে ত্রিপুরা যান, ত্রিপুরা-আখাউড়া আন্তর্জাতিক রেলপথ প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করতে। এই দৌরের সকল দিনে এই দর্শন সরকারের অঞ্চলের প্রগতি এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিরীক্ষণের অংশ।
এই উন্নয়নটির সামরিক এবং আর্থিক গুরুত্বের প্রকল্প, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আপেক্ষিক সংযোগকে ঝুঁকিপূর্ণ করে। এই রেলপথ প্রকল্পটি, ২০২৩ সালে ১ নভেম্বরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং তাঁর বাংলাদেশী সঙ্গী শেখ হাসিনার দ্বারা উদ্বোধিত হয়। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ছিল ভারত ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে।
এই প্রকল্পটির মোট দৈর্ঘ্য ১২.২৪ কিলোমিটার, এর মধ্যে ৫.৪৬ কিলোমিটার ভারতীয় অঞ্চল এবং ৬.৭৮ কিলোমিটার বাংলাদেশী অঞ্চল রয়েছে।
রেলপথের ইংরেজি অংশের গঠনটি রেল বিভাগটির প্রকল্প, ভারতের বিভ্রান্ত অঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রণালয় মাধ্যমে ও আন্তর্জাতিক শৃংখলা নির্মাণ সংস্থার (আইআরকন) দ্বারা সঞ্চালিত হয়েছিল এবং উন্নয়ন দ্বীপায় বাংলাদেশ অংশের গঠনটি বাংলাদেশ রেলওয়েজ দ্বারা সম্পন্ন হয়েছিল এবং ভারতের বাইরের বিদেশ মন্ত্রণালয় (মিআইই) দ্বারা অর্থপ্রদান করা হয়েছিল।
৭ ডিসেম্বর, 2023 সালের রাজ্যসভায় প্রশ্নের প্রত্যুত্তর হিসাবে উনায়ন প্রতিনিধি জে কিশন রেড্ডী দ্বারা প্রদত্ত তথ্যে বলা হয়, ভারতীয় অংশের বৈদ্যুতিন্যাসগুলিতে বিতরণ বাড়ানোর খরচটি প্রাথমিক বৈধলে আধুনিকতর হয়েছিল ৫৮০ কোটি টাকা, যা ৭০৮.৭৩ কোটি টাকা হিসাবে প্রতিষ্ঠান করা হয়েছিল; এবং বাংলাদেশী অংশের খরচটি ৩৯২.৫২ কোটি টাকা।
এই আন্তর্জাতিক রেল লিংকটি দুটি দেশের মধ্যে বাণিজ্য এবং সংযোগকে বাড়ানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা আগরতলা, ত্রিপুরা এবং কলকাতা মধ্যে ভ্রমণের দূরত্বকে সামর্থ্যপূর্ণভাবে হ্রাস করে। নির্দিষ্টভাবে, আন্তর্জাতিক রেলপথ বাধ্যতামূলক সংযোগ সেরে নিতে আগরতলা এবং কলকাতা এর মধ্যে দূরত্বটি প্রায় ১,৬০০ কিলোমিটার থেকে আমোদের প্রায় ৫০০ কিলোমিটারে প্রতি ভ্রমণের সময় এবং খরচ নিখুঁত করে।
MoS Lekhi এর দৌরে যোগাযোগ ও পরস্পর সহায়তা আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়েছিলেন, যা এই সংযোগ সম্পূর্ণ হওয়ার জন্য দক্ষতা জমায় রাখার জন্য ব্যাপারটি বিক্রি করতে সাহায্য করে।
ত্রিপুরা এই প্রকল্পের সঙ্গেও সর্বাধিক প্রায়শই সংযুক্ত অঞ্চলের জন্য আবেদনযোগ্য। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মানিক সাহা সূচনা করেছেন কক্ষ্যালয় মন্ত্রী মানিক সাহা, ত্রিপুরা এর রাষ্ট্রপতি মানিক সাহার অত্যন্ত প্রাসাদিকী প্রাসাদিকী প্রভাব নির্মাণের প্রসঙ্গ নির্ণয় করলেন। এই প্রকল্পটির মাধ্যমে আমাদের সাধারণ ও তারুণ্য সংযোগ দ্রুত এবং সহজ বানানো হবে, যা ভারত-বাংলাদেশ করিডোরে পর্যটন এবং পরিবহনের কেন্দ্রস্থান হিসাবে ত্রিপুরা নির্ধারণ করবে।
এই আপগ্রেড কৃত সংযোগ অর্থনৈতিক কাজে সম্ভাব্য নয়। বিশেষতঃ বাণিজ্য এবং পর্যটনে এটি অর্থনৈতিক কাজের দিকে কার্যকর হতে পারে এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তন বৃহত্তর করতে পারে, তাই ত্রিপুরার প্রভাষণ শ্রেণিতে ভূমিকা পেয়ে যাবে এবং
এই উন্নয়নটির সামরিক এবং আর্থিক গুরুত্বের প্রকল্প, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আপেক্ষিক সংযোগকে ঝুঁকিপূর্ণ করে। এই রেলপথ প্রকল্পটি, ২০২৩ সালে ১ নভেম্বরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং তাঁর বাংলাদেশী সঙ্গী শেখ হাসিনার দ্বারা উদ্বোধিত হয়। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ছিল ভারত ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে।
এই প্রকল্পটির মোট দৈর্ঘ্য ১২.২৪ কিলোমিটার, এর মধ্যে ৫.৪৬ কিলোমিটার ভারতীয় অঞ্চল এবং ৬.৭৮ কিলোমিটার বাংলাদেশী অঞ্চল রয়েছে।
রেলপথের ইংরেজি অংশের গঠনটি রেল বিভাগটির প্রকল্প, ভারতের বিভ্রান্ত অঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রণালয় মাধ্যমে ও আন্তর্জাতিক শৃংখলা নির্মাণ সংস্থার (আইআরকন) দ্বারা সঞ্চালিত হয়েছিল এবং উন্নয়ন দ্বীপায় বাংলাদেশ অংশের গঠনটি বাংলাদেশ রেলওয়েজ দ্বারা সম্পন্ন হয়েছিল এবং ভারতের বাইরের বিদেশ মন্ত্রণালয় (মিআইই) দ্বারা অর্থপ্রদান করা হয়েছিল।
৭ ডিসেম্বর, 2023 সালের রাজ্যসভায় প্রশ্নের প্রত্যুত্তর হিসাবে উনায়ন প্রতিনিধি জে কিশন রেড্ডী দ্বারা প্রদত্ত তথ্যে বলা হয়, ভারতীয় অংশের বৈদ্যুতিন্যাসগুলিতে বিতরণ বাড়ানোর খরচটি প্রাথমিক বৈধলে আধুনিকতর হয়েছিল ৫৮০ কোটি টাকা, যা ৭০৮.৭৩ কোটি টাকা হিসাবে প্রতিষ্ঠান করা হয়েছিল; এবং বাংলাদেশী অংশের খরচটি ৩৯২.৫২ কোটি টাকা।
এই আন্তর্জাতিক রেল লিংকটি দুটি দেশের মধ্যে বাণিজ্য এবং সংযোগকে বাড়ানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা আগরতলা, ত্রিপুরা এবং কলকাতা মধ্যে ভ্রমণের দূরত্বকে সামর্থ্যপূর্ণভাবে হ্রাস করে। নির্দিষ্টভাবে, আন্তর্জাতিক রেলপথ বাধ্যতামূলক সংযোগ সেরে নিতে আগরতলা এবং কলকাতা এর মধ্যে দূরত্বটি প্রায় ১,৬০০ কিলোমিটার থেকে আমোদের প্রায় ৫০০ কিলোমিটারে প্রতি ভ্রমণের সময় এবং খরচ নিখুঁত করে।
MoS Lekhi এর দৌরে যোগাযোগ ও পরস্পর সহায়তা আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়েছিলেন, যা এই সংযোগ সম্পূর্ণ হওয়ার জন্য দক্ষতা জমায় রাখার জন্য ব্যাপারটি বিক্রি করতে সাহায্য করে।
ত্রিপুরা এই প্রকল্পের সঙ্গেও সর্বাধিক প্রায়শই সংযুক্ত অঞ্চলের জন্য আবেদনযোগ্য। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মানিক সাহা সূচনা করেছেন কক্ষ্যালয় মন্ত্রী মানিক সাহা, ত্রিপুরা এর রাষ্ট্রপতি মানিক সাহার অত্যন্ত প্রাসাদিকী প্রাসাদিকী প্রভাব নির্মাণের প্রসঙ্গ নির্ণয় করলেন। এই প্রকল্পটির মাধ্যমে আমাদের সাধারণ ও তারুণ্য সংযোগ দ্রুত এবং সহজ বানানো হবে, যা ভারত-বাংলাদেশ করিডোরে পর্যটন এবং পরিবহনের কেন্দ্রস্থান হিসাবে ত্রিপুরা নির্ধারণ করবে।
এই আপগ্রেড কৃত সংযোগ অর্থনৈতিক কাজে সম্ভাব্য নয়। বিশেষতঃ বাণিজ্য এবং পর্যটনে এটি অর্থনৈতিক কাজের দিকে কার্যকর হতে পারে এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তন বৃহত্তর করতে পারে, তাই ত্রিপুরার প্রভাষণ শ্রেণিতে ভূমিকা পেয়ে যাবে এবং