এই বছরটি সম্প্রদায়গত জোটের সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশের সকলকে একটি ভাষায় বন্ধুত্ব ও সহযোগিতা প্রদানের সময়। আমরা বাংলাদেশের অভিন্ন ভাগে বিদ্যুৎ, পানি, পরিবহন, প্রযুক্তি এবং কৃষি সংক্রান্ত নতুন উন্নয়নে যোগ দিতে পারি।
২০২৩ সনটি বিশ্বের সামরিক জন্য এবং জটিল জীওপলিটিকাল চ্যালেঞ্জের মাঝে ভূপূংসের মাধ্যমে ভারতের একটি গ্লোবাল নেতৃত্ব ও উদ্ভাবনশীলতা সূচনা করে দ্বীপ-এ".

ভূমিকার তাত্পর্য হচ্ছে এই বছরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের উদ্যোগ ও সফলতা যাপনের সাক্ষাৎকারে।


 

আর্থিকভাবে ভারত নিশ্চল পরিস্থিতিতে এগিয়ে চলছে, একটি সম্পূর্ণ বৈশ্বিক মন্দিতে বংশধ্বংস বৈচিত্রিকে উঠতে প্রধানত ক্ষীণ চাহিদার ওপর আধার করে এলগুলো। এখানে গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ্য ঘটনার মধ্যে রাশিয়া ও ইউক্রেইনের মধ্যবর্তী যুদ্ধ এবং ইজরায়েল ও হামাসের মধ্যে সৃষ্ট ব্যতিক্রম থাকা যা বিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করে।

 

তবে, বছরে আশার মুহূর্ত গুলির সাথে ব্যাক্তিগতভাবে হাসানো হয়েছে। গোটের-২০, সি-২৮ এবং জি-৭ এমন মাহামারি উদ্বোধন দেখা পেয়েছিল যা বৈশ্বিক নেতাদের মধ্যে স্থিতিশীল ভবিষ্যৎ ও বায়ুমণ্ডলিক বিনিয়োগ প্রশ্ন সমূহে বৃদ্ধি করে, আর প্রানী জগতের আত্মপ্রামাণ্য পর্য এবং জীবসঙ্গী পরিবারের প্রভাবের উপর বাস্তবায়ন দিয়ে থাকে।

 

২০২৩ সন শেষ হলে আসলে দেখা যাবে ভারতের গ্লোবাল মানচিত্র পরিবর্তন করার কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা-বংশ।

 

আইএসআরওর সফল নরম লফ্টিংঃ চাঁদরযান-৩ মিশনের সফল নরম লফ্টিং করে ভারতের স্থানচলনকে ঐতিহাসিক সাধন হিসিট হয়ে উঠেছে, তা সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৩ তারিখে দেখা যায়। এই অপলাকান্ড মিশনটি, ভারতের তৃতীয় চন্দ্রগ্রহণ এবং একটি নরম চন্দ্রগ্রহণের দ্বিতীয় প্রচেষ্টা, এই সাফল্যকে তৃতীয় রাষ্ট্র এবং প্রথম থেকেই দৃশ্যমান দক্ষিণ ধ্রুবে স্থান গ্রহণের নামকরণ করে।

 

জিটিওরস পদাধিকারত্ব সফলতাঃ ২০২৩ সনে বাংলাদেশের পক্ষ সাধারণ বাণিজ্য সভা (জিটিও) বৈদেশিক বিপ্লব নিয়ে পদাধিকার পেয়েছিল। সেপ্টেম্বর ৯ এবং ১০, ২০২৩ তারিখে এলফানোরিয়ায় অনুষ্ঠিত ১৮তম জিটিও নেতৃক সম্পূর্ণ বিশ্বের সম্মুখে ভারত নিয়েছিল জিটিও নতুন দিল্লি নেত্রী রাষ্ট্র প্রশাসন-২০২৩র নেতৃত্বে এ বৈঠকের দিল্লি নেত্রী প্রকল্পের পালনের জন্য। এর পরবর্তী নীতি সত্তার এই ধারিতা কোন প্রধানকর্মী পদবি নেয়নি।

 

তিনটি নতুন দুর্বোধ: উপমুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উল্লেখ ও কবল করেছিলেন পারলামেন্টের শীতকালীন অধিবেশনে ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ২০২৩, ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ২০২৩ এবং ভারতীয় সাক্ষ্য আইন ২০২৩ গ্রহণ করা যথায়ত একটি ঐতিহাসিক ঘটনা দিয়েছেন। আগে থেকেই ব্রিটিশের সাক্ষ্য আইনগুলিকে বাংলাদেশী আইনমূলে পরিবর্তন করেছেন।

 

নরেন্দ্র মোদী বলেছেন যে, এই আইনগুলির মাধ্যমে নিদয়ী, কমলাবিন্যাসী এবং সন্দেহভাজনদের অসুরি বা সংগঠিত অপরাধ অপরাধী ভীতি সম্প্রতি আত্মপ্রামাণ্য সহজলভতা সেউচ্চতম মাত্রার সাথে নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। ভারতের বিচারপতি ঢালি অবশিষ্ট হয়েছে, তাদের কাজ এখন আরও প্রায়শই বাংয্য ও সমর্থমন্ত্রীদের কাছে পৌঁছে এসেছে অবকাঠামো নিয়ে নতুন 'অমৃতকাল'।

 

বিভিন্ন