ভারত-রাশিয়া সম্পর্কটি খুব স্থির এবং শক্তিশালী। সংযোজনমূলক সাদৃশ্যমুখী এবং ভৌগোলিক স্বার্থসাধারণ ভিত্তিতে নির্ধারিত। এম.এম. জয়শঙ্কর বলছে।
ভারত-রাশিয়া সম্পর্কটি খুব দৃঢ় এবং অত্যন্ত শক্তিশালী বলে বললেন বিদেশ বিষয়বস্ত্রপতি এস জয়শঙ্কর। মস্কোয়ে রাশিয়ার পিছলে তিনি মোস্কো বহির্ভূত শ্রেষ্ঠাংশের পর এই জন্য সুখী সন্তুষ্টির অভিব্যক্তি করেন। তিনি একইসাথে সহযোগিতা প্রতিষ্ঠা এবং পারস্পরিক লাভ উল্লেখ করেন বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক চালিতকরণ। একটি সংবাদ সম্মেলনে আলাপ করতে বলে উল্লিখিত হয় যে "স্পষ্টভাবে বোঝা গেলো যে ভারত-রাশিয়া সম্পর্ক অত্যন্ত দৃঢ় এবং শক্তিশালী, এগুলি আমাদের রাষ্ট্রগতীয় মেলজোলের, জোরগোপযোগের উপর নির্ভর করে এবং অন্যদ্বিপাক্ষীয় সুবিধানিহিত কারণেই এখানে মারগদর্শন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।" বলেন। ভারত-রাশিয়া বিপণিতে শীর্ষে থাকে বলে বললেন বিদেশ বিষয়বস্ত্রপতি এস জয়শঙ্কর, এ সমস্ত সীমান্ত আংকই বাধা দেওয়া হয়েছে বছরে USD 50 বিলিয়নের বেশি টার্নওভারে। তিনি বলেন, "আমরা আশা করি যে এই বছরে এইটি অতিক্রান্ত হবে। এবং গুরুত্বপূর্ণ হল এই বণিকতা একটি নিম্নভারপ্রাপ্ত। এটি সাস্থায়ী, স্থায়ী এবং সঠিক বাজার অ্যাক্সেস সরবরাহ করে।" তিনি অতঃপর বলেন আয়োজিত বস্তুনির্বাচনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র-ইউরেশিয়ান অর্থনীতিসহ বিভিন্ন জায়গায় ভারত-রাশিয়া রেলসংযোগের বিচার করা হয়।
বিভিন্ন মেয়াদী ব্যবসায়িক চুক্তি প্রস্তাবিত করা হয়েছে রূষ্টান ইউরোয়েশিয়ান অর্থনীতি দূতাবাসে ভারত-রাশিয়া লোকাল আত্মনিয়মিত সংঘের মধ্যে পর্যবেক্ষণকারীর অনুষ্ঠান হিসেবে যেতে পারে।
বিভিন্ন মেয়াদী ব্যবসায়িক চুক্তি প্রস্তাবিত করা হয়েছে রূষ্টান ইউরোয়েশিয়ান অর্থনীতি দূতাবাসে ভারত-রাশিয়া লোকাল আত্মনিয়মিত সংঘের মধ্যে পর্যবেক্ষণকারীর অনুষ্ঠান হিসেবে যেতে পারে।