সমৃদ্ধিকর সহযোগিতা: ইন্ডিয়া ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে ৫৯ বছর পূর্ণ আইটেক সহযোগিতা উদ্্যাপন
পূর্ববস্তবের মধ্যে অপেক্ষার ঘোরে সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৩ সনে, কলম্বোর হৃদস্পর্শী একটি ঘটনা পর্যালোচনা করতে জন্য তৈরি হয়েছে, যা ভারত ও শ্রীলঙ্কা মধ্যে শিক্ষামুলক সহযোগিতার জগমগকে বোঝাতে প্রতিষ্ঠিত একটি অপূর্ণতা উজ্জ্বল করে। কলম্বোর ভারতীয় হাই কমিশনটি আইটেসি দিবস উদযাপনের চালিকা হিন্দী ও বাংলা রাজযোগ গ্রহন করে, যা ৫৯ বছর ধরে এমন একটি ক্ষমতাধারক সহযোগিতা অচল রূপ দিয়ে আসছে ভারতীয় টেকনিক্যাল এবং আর্থিক সহযোগিতার (আইটেসি) মাধ্যমে।
মুতুল আত্মবিশ্বাস ও সম্মানে মূল ঘনিষ্ঠতা সহ এই সহযোগিতার অর্থের গুরুত্বই যথেষ্ট প্রয়োজন। ষষ্ঠ দশকের মাঝেই এই সহযোগিতা উন্নত ও পরিবর্তিত হয়েছে, বিশ্বের পরিবর্তনশীল গতিশীলতার সাথে এবং দুটি দেশের ব্যক্তিগত প্রয়োজনের সাথে সারাদিনের পুনরায় সম্পর্ক দেয়ার পূর্ণবতীকারক আশঙ্কা নেই। আইটেসি দিবস এই সংযুক্ত পথের বার্ষিক অনুবন্ধ হিসাবে অবস্থান করে।
প্রায় একশো জনের অধিকাংশ অতিথি তাদের আসনভোগ্য দ্বারা নীড়পাতিয়ায় ভারত-শ্রীলঙ্কা সম্পর্কের পূর্বগত, বর্তমান এবং ভবিষ্যত সম্পর্কে ব্যাচার করে গড়েছিল। তাদের কথা লড়াই পরিবর্তন, ব্যক্তিগত ও পেশাদার বৃদ্ধি, এবং তাদের ভারতে প্রশিক্ষণ লাভের প্রভাব উপস্থাপন করে বিদ্যাপ্ত হয়েছিল অংশীদারদের মধ্যে।
এই উৎকীর্ণ উদ্বোধন, দুটি বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব অনুপ্রাণিত করে। শ্রীলঙ্কার প্রস্তুতি শিক্ষা মন্ত্রী সুরেন রাঘভান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং ভারতীয় হাই কমিশনার সন্তানজল পাণ্ডে অতিথি স্বরূপ ছিলেন।
রাঘভান, মনাভিজ্ঞ ও মন্থনের মধ্যে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে বিচরণপূর্ণ সম্পর্ক বিষয়ে সোচার মধ্যে দাঁড়িয়েছিলেন- ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং পার্থক্যগুলির মধ্যে গড়েছে এই বন্ধুত্ব। সে চন্দ্রযান-৩ মিশন সম্পর্কে তাঁর প্রশংসা ব্যক্ত করেছিলেন, এটি ভারতের উদ্দীপনায়ের একটি উদারপ্রাণ বুকে। প্রায়শই, একটি পার্শ্ববর্তী গুণাবলি ভারতেই পরিস্থিতি বিষয়ক নারী বিজ্ঞানীদের দরকারী বার্যাক্তি উপস্থাপন করেছিল - বিজ্ঞানে নারীদের শক্তিশালী ও উন্নয়নের একটি গান।
মন্ত্রী সচেতন ছিলেন যে, ভারতের দায়িত্বপূর্ণ সহায়তা, আইটেসি স্লটগুলি, ছাত্রাবাস প্রকল্প এবং সাম্প্রতিক আর্থিক সহায়তার উপর বিবেচনা করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানগুলি সন্তোষজনক বলে চেনে নেওয়া হয়েছে, যা শ্রীলঙ্কার আর্থিক দুঃস্থিতির বেশ কঠিন সময়ে এসেছিল।
শিক্ষা সেক্টরে আরও প্রসারের ক্ষেত্র সুযোগ নির্দেশ করেছিলেন। বিশেষতঃ বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গণিতে শিক্ষার মধ্যে উচ্চশিক্ষা বর্জন করলে প্রকল্পের সূত্রটি লক্ষ্য করেন। সে ভাবেছিলেন যে, ভারতীয় এবং শ্রীলঙ্কান প্রতিষ্ঠানগুলি এখন একাধিক যৌথভাবে সহযোগিতা করে বুদ্ধিমানতা এবং গবেষণায় পল্লবিত হতে পারে। এর পরেও, তিনিশেষ নিষ্পত্তির দিন এল, অধিভূত অধিকারপ্রাপ্ত আধিকারিকগণ তাঁহার আন্তর্জাতিক জীবনায় বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রশিক্ষান্তর
মুতুল আত্মবিশ্বাস ও সম্মানে মূল ঘনিষ্ঠতা সহ এই সহযোগিতার অর্থের গুরুত্বই যথেষ্ট প্রয়োজন। ষষ্ঠ দশকের মাঝেই এই সহযোগিতা উন্নত ও পরিবর্তিত হয়েছে, বিশ্বের পরিবর্তনশীল গতিশীলতার সাথে এবং দুটি দেশের ব্যক্তিগত প্রয়োজনের সাথে সারাদিনের পুনরায় সম্পর্ক দেয়ার পূর্ণবতীকারক আশঙ্কা নেই। আইটেসি দিবস এই সংযুক্ত পথের বার্ষিক অনুবন্ধ হিসাবে অবস্থান করে।
প্রায় একশো জনের অধিকাংশ অতিথি তাদের আসনভোগ্য দ্বারা নীড়পাতিয়ায় ভারত-শ্রীলঙ্কা সম্পর্কের পূর্বগত, বর্তমান এবং ভবিষ্যত সম্পর্কে ব্যাচার করে গড়েছিল। তাদের কথা লড়াই পরিবর্তন, ব্যক্তিগত ও পেশাদার বৃদ্ধি, এবং তাদের ভারতে প্রশিক্ষণ লাভের প্রভাব উপস্থাপন করে বিদ্যাপ্ত হয়েছিল অংশীদারদের মধ্যে।
এই উৎকীর্ণ উদ্বোধন, দুটি বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব অনুপ্রাণিত করে। শ্রীলঙ্কার প্রস্তুতি শিক্ষা মন্ত্রী সুরেন রাঘভান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং ভারতীয় হাই কমিশনার সন্তানজল পাণ্ডে অতিথি স্বরূপ ছিলেন।
রাঘভান, মনাভিজ্ঞ ও মন্থনের মধ্যে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে বিচরণপূর্ণ সম্পর্ক বিষয়ে সোচার মধ্যে দাঁড়িয়েছিলেন- ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং পার্থক্যগুলির মধ্যে গড়েছে এই বন্ধুত্ব। সে চন্দ্রযান-৩ মিশন সম্পর্কে তাঁর প্রশংসা ব্যক্ত করেছিলেন, এটি ভারতের উদ্দীপনায়ের একটি উদারপ্রাণ বুকে। প্রায়শই, একটি পার্শ্ববর্তী গুণাবলি ভারতেই পরিস্থিতি বিষয়ক নারী বিজ্ঞানীদের দরকারী বার্যাক্তি উপস্থাপন করেছিল - বিজ্ঞানে নারীদের শক্তিশালী ও উন্নয়নের একটি গান।
মন্ত্রী সচেতন ছিলেন যে, ভারতের দায়িত্বপূর্ণ সহায়তা, আইটেসি স্লটগুলি, ছাত্রাবাস প্রকল্প এবং সাম্প্রতিক আর্থিক সহায়তার উপর বিবেচনা করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানগুলি সন্তোষজনক বলে চেনে নেওয়া হয়েছে, যা শ্রীলঙ্কার আর্থিক দুঃস্থিতির বেশ কঠিন সময়ে এসেছিল।
শিক্ষা সেক্টরে আরও প্রসারের ক্ষেত্র সুযোগ নির্দেশ করেছিলেন। বিশেষতঃ বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গণিতে শিক্ষার মধ্যে উচ্চশিক্ষা বর্জন করলে প্রকল্পের সূত্রটি লক্ষ্য করেন। সে ভাবেছিলেন যে, ভারতীয় এবং শ্রীলঙ্কান প্রতিষ্ঠানগুলি এখন একাধিক যৌথভাবে সহযোগিতা করে বুদ্ধিমানতা এবং গবেষণায় পল্লবিত হতে পারে। এর পরেও, তিনিশেষ নিষ্পত্তির দিন এল, অধিভূত অধিকারপ্রাপ্ত আধিকারিকগণ তাঁহার আন্তর্জাতিক জীবনায় বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রশিক্ষান্তর